মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি আপনাদের অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, আমাদের কোটি কোটি মানুষের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ, যিনি দীর্ঘ প্রায় ১৮ বছর ধরে নির্বাসিত অবস্থায় রয়েছেন বিদেশে। বিগত প্রায় ১ যুগ ধরে তিনি গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে এবং আমাদের দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এছাড়া গণতন্ত্রের উত্তোরণের যে ছাত্রগণঅভ্যুত্থান, সেখানেও নেতৃত্ব দিয়ে আমাদের সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছেন তিনি। আমাদের সেই সংগ্রামী নেতা, তারেক রহমান আগামী ২৫ ডিসেম্বর ঢাকার মাটিতে আমাদের মাঝে এসে পৌঁছাবেন। আমাদের দলের এবং সবার পক্ষ থেকে আমরা তার এই আগমনকে শুধু স্বাগত নয়, আমরা আনন্দের সঙ্গে পুরো জাতিকে জানাতে চাচ্ছি।’
এসময় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আগমন আনন্দঘন করতে সবাইকে সহযোগিতা করার আহ্বানও জানান। তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র উত্তোরণের পথে যে সমস্ত বাধাগুলো সৃষ্টি হয়েছিল, আমরা মনে করি, তারেক রহমান দেশে এসে পৌঁছলেই সে সমস্ত বাধা দূর হয়ে যাবে।’
আরও পড়ুন:
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে বিএনপির প্রস্তুতি কী— এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণই তাকে বরণ করে নেবে।’
এছাড়া স্থায়ী কমিটির এ বৈঠকে ওসমান হাদির ওপর হামলার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি। বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘একটি অপশক্তি নির্বাচন বানচাল করার চক্রান্তের অংশ হিসেবে হাদির ওপর হামলা করেছে। মির্জা আব্বাস সহানুভূতি দেখাতে হাসপাতালে যান। তাকে দুর্ভাগ্যক্রমে সমবেত হয়ে উত্তেজনাকর স্লোগান দেয় ও মব তৈরির চেষ্টা করে। এর তীব্র নিন্দা জানাই।’





