মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশ যখন একটি নতুন অধ্যায়ের দিকে এগোচ্ছে। নতুন স্বপ্ন দেখছে, নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের। সেই সময়ে বাংলাদেশের শত্রুরা হত্যাকাণ্ডে মেতে উঠেছে। গতকাল-গতপরশু হত্যাকাণ্ড হয়েছে, আমরা তীব্র নিন্দা জানিয়েছি। আমরা আশঙ্কা করছি এইরকম আরও ঘটনা ঘটতে পারে।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের দোসরদের যোগসাজশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, গবেষক, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিকসহ অনেককেই তুলে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে। জাতি তার সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটা একটা পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, বাংলাদেশকে সম্পূর্ণরূপে মেধাহীন করে দেয়ার জন্য এই হত্যাকাণ্ড। একইভাবে দুর্ভাগ্যক্রমে ২০২৪ সালে আমাদের সন্তানদের হত্যা করা হয়েছে।’
এর আগে, শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের মূল বেদীতে পুষ্পঞ্জলি দিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন খান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব আমানুল্লাহ আমান, মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক প্রমুখ।





