উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘গবাদিপশুর জন্য সরকারি ভ্যাকসিন কোনো দান নয়, এটি পাওয়া খামারিদের অধিকার। প্রাণিসম্পদ দপ্তরে খোজ-খবর নিয়ে সময়মত পশুকে ভ্যাকসিন দিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘সিরাজগঞ্জ ও পাবনাসহ চারটি জেলাকে চিহ্নিত করা হয়েছে, লাম্পিস্কিন ও খুরারোগ শতভাগ নির্মূল করার জন্য। এজন্য প্রয়োজনীয় টিকা প্রদান করা হচ্ছে।’
ফরিদা আখতার বলেন, ‘এত কষ্ট করে লালন পালন করা পশুর দুধের দাম কম, অথচ খাদ্যের দাম বেশি। আমরা চেষ্টা করছি দুধের দাম বাড়াতে।’
সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাণিসম্পদ দপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সুফিয়ান, শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুজ্জামান ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. বেলাল হোসেন।