বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ থেকে আসন পরিবর্তনের ফলে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের সুবিধা এবং জনগণের ভোটাধিকার খর্ব হবে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানিয়েছে।
তাদের দাবি, পূর্বের আসন ফিরিয়ে দেয়া হোক। অন্যথায় শুধু শ্যামনগরকে নিয়ে একটি আসন ঘোষণা করা হোক।
তাৎক্ষণিক বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ড. মো. মনিরুজ্জামান মনির, শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সোলায়মান কবির, সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জি.এম লিয়াকত আলী, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি সামিউল মনিরসহ আরও অনেকে।
প্রকাশিত নির্বাচন কমিশনের খসড়া অনুযায়ী, সাতক্ষীরার চারটি আসনের মধ্যে দুইটা আসনের সীমানা পরিবর্তন করা হচ্ছে। এ দুটি হল সাতক্ষীরা-৩ ও সাতক্ষীরা-৪। এর মধ্যে সাতক্ষীরা-৩ এর সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে কালিগঞ্জ ও দেবহাটা উপজেলা নিয়ে এবং সাতক্ষীরা-৪ আসনের সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে শ্যামনগর ও আশাশুনি উপজেলা।
নির্বাচনের কমিশনারের খসড়া প্রকাশের পরপর বিক্ষোভে ফেটে পড়ে মানুষ। রাতে বিক্ষোভ মিছিল বের করে তারা।
এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।