পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন সন্ধ্যায় আলম খাদ্য নিয়ন্ত্রকের অফিসে যায় এবং সকালে বাড়িতে চলে আসেন। আজ সকালে সে ঘুম থেকে উঠেনি। সকালে দরজা ভেঙে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে। পরিবারের দাবি, তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় কারো কোনো অভিযোগ না থাকায় নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
কুষ্টিয়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আল-ওয়াজিউর রহমান জানান, সকাল ৮টার দিকে ঝাড়ুদার আজিজুর রহমান অফিসে আসেন। এ সময় তাকে অনেক ডাকাডাকি করে নৈশপ্রহরী আলমের সাড়া পাচ্ছিলেন না। বিষয়টি জানানো হলে পুলিশ ও নৈশপ্রহরীর পরিবারকে খবর দেয়া হয়। এরপর দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘দরজা ভেঙে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এটি স্বাভাবিক মৃত্যু। তবুও বিষয়টি খতিয়ে দেখছে পুলিশ।’