মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘ওয়ার্ড পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়াই বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে গত ৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় পরিবর্তন। আজ তা গ্রামীণ মানুষের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ভরসাস্থল হয়ে উঠেছে।’
তিনি বলেন, ‘বাজেট সংকটের কারণে গত এক বছরে কোনো ওষুধ ক্রয় করা সম্ভব হয়নি। এরপর আবার নতুন বাজেটও চলে আসছে। আমরা এখন ক্রয় প্রক্রিয়া শুরু করেছে। আমরা এটা সফলভাবে করার চেষ্টা করছি। দেশের প্রতিটি উপজেলায় ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করতে সার্বিক তদারকি চলবে।’
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক ড. মানোয়ার হোসেন মোল্লা। এসময় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের উপসচিব নাসির উদ্দিন, উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
সেমিনারে বক্তারা জানান, কমিউনিটি ক্লিনিক শুধু ওষুধ সরবরাহ নয়, সাধারণ স্বাস্থ্য পরামর্শ, মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা, টিকাদান কর্মসূচি এবং সাধারণ রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এ কারণে প্রান্তিক ও গ্রামের সাধারণ মানুষ কম খরচে সহজেই স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন।
এসময় জেলা প্রশাসক ড. মানোয়ার হোসেন মোল্লা বলেন, ‘কমিউনিটি ক্লিনিক আমাদের স্বাস্থ্যসেবার প্রাণকেন্দ্র। মাঠপর্যায়ে এ সেবার মান বাড়াতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’





