আজ (বুধবার, ৩০ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে তাজউদ্দীন আহমেদ স্মারক বক্তৃতা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে বড় প্রয়োজন হচ্ছে ঐক্য। বিভাজনের রাজনীতির বাইরে এসে কিছু জাতীয় প্রশ্নে যেন আমরা নিজেদের মধ্যে ঐকমত্য যেন আমরা তৈরি করতে পারি সেটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের জাতীয় পরিচায়ক যে মাইলফলকগুলো- আমাদের ভাষা আন্দোলন, আমাদের ৬৬, ৬৮, ৬৯- জন সম্পৃক্তির যে আন্দোলন, ১৯৭১ এ আমাদের যে জাতীয় পরিচয়বাহক মহান মুক্তিযুদ্ধ, ৯০ এর যে আন্দোলন, ২০২৪ এর আন্দোলন- এই প্রতিটি আন্দোলনের পরম্পরা, ধারাবাহিকতা আছে। সবগুলো একটি বৃহত্তর জাতীয় দায় এবং দায়িত্বের অংশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এগুলোকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর যে চেষ্টা সেটি খুব পরিষ্কারভাবেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এগুলোকে মুখোমুখি দাঁড় করানোর কোনো প্রয়োজন নেই। আমরা আমাদের সীমিত পরিসরে সেটি কখনও হতে দেবোও না।’
ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে সমন্বিত জাতীয় চেতনায় কাজ করলেই দেশ এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।