বিশেষ করে সুগন্ধা, বিশখালি ও হলতা নদীর পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে ৩ থেকে ৪ ফুট বেড়ে যায়। ফলে নতুনচর, কলাবাগান, কাঠপট্টিসহ জেলার বহু এলাকায় বসতঘরে পানি প্রবেশ করে। এতে বিপাকে পড়েন হাজারো পরিবার।
আরও পড়ুন:
এদিকে আজ (শনিবার, ২৬ জুলাই) সকাল থেকে নদ-নদীর পানি ভাটার টানে কিছুটা কমতে শুরু করলেও নতুন করে জোয়ারের সময় আবারও প্লাবনের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
একইসঙ্গে সকাল থেকে থেমে থেমে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি চলছে। আকাশ মেঘাচ্ছন্ন ও বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে।