তবে, সেখানেও ট্রাম্পের নিজ দল রিপাবলিকান পার্টির ভেতরেই বিলটি নিয়ে মতভেদ দেখা দিয়েছে।
তাদের কাছে উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ঋণে ট্রিলিয়ন ডলার যোগ হওয়া এবং সামাজিক সুরক্ষা খাতের সুবিধা কাটছাঁট করার বিষয়গুলো।
প্রতিনিধি পরিষদের বিলটি পাস হলে স্বাক্ষরের জন্য পাঠানো হবে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে। তার স্বাক্ষরের মধ্য দিয়েই বিলটি আইনে পরিণত হবে। আগামী ৪ জুলাইয়ের মধ্যে বিলটি আইনের রূপ দিতে চাপ প্রয়োগ করছেন ট্রাম্প।
এই সময়সীমার মধ্যেই কাজ শেষ করতে পারবেন বলে আশাবাদী প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার মাইক জনসন।