এদিকে, একই দিন রয়টার্সকে দেয়া সাক্ষাৎকারে থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, সীমান্ত উত্তেজনা কমাতে উদ্যোগ নিতে হবে কম্বোডিয়াকেই। এছাড়া, দুই দেশকে সংঘাত পরিহার করে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে চীন। তবে থাই-কম্বোডিয়া সংঘাতে বিপর্যস্ত দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
আরও পড়ুন:
এরই মধ্যে ভয়ে-আতঙ্কে ঘর ছেড়েছে দুই দেশের লাখ লাখ বাসিন্দা। মঙ্গলবার ফাঁকা হয়ে যাওয়া থাই সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে লুটপাট ঠেকাতে টহল বাড়ায় দেশটির পুলিশ। রোববার কম্বোডিয়ার হামলায় এক সেনা নিহতের জেরে দেশটির অস্ত্রভাণ্ডার লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায় থাই সেনাবাহিনী। তবে থাইল্যান্ডের বিরুদ্ধে শুরুতে হামলার অভিযোগ তোলে কম্বোডিয়া।





