খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে গুলশান ও বাড্ডা থানা পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে গুলশান থানার বিএনপির আহ্বায়ক জানান, গুদারাঘাট ৪ নম্বর রোডের সাবেক কমিশনারের কার্যালয়ের বিপরীতে টং দোকানে বসে চা খাচ্ছিলেন সাধন।
সেখানে বিএনপি নেতা কাইয়ুমের ভাগিনা কামরুলসহ কয়েকজনকে নিয়ে বসে ছিলেন তিনি।
এরমাঝে হঠাৎ দুই ব্যক্তি এসে গুলি করে। দুজনই মাস্ক পরা ছিলেন। এরপর ফাঁকা গুলি করে পালিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।
নিহতের স্ত্রী জানান, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে এ ঘটনা ঘটানো হতে পারে। এছাড়াও ৫ আগস্টের পর সাধন বিভিন্ন সময় তার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করতেন বলেও জানায় তার পরিবার।