তাদের দুজনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটের পরিচালক। এই মুহূর্তে হাসপাতালটিতে ভর্তি রয়েছেন ৩৯ জন।
এর আগে, গেল শুক্রবার দুপুর ১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো মাকিন নামে আরও এক শিশু মারা যায়।
মাকিনের শ্বাসনালীসহ শরীরের ৭০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এছাড়াও, শুক্রবার সকালেই জীবনমৃত্যুর লড়াইকে হার মানিয়ে বিদায় নেয় ১০ বছরের শিশু আয়মান।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের তদারকিতে দুই শিশুর মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভেন্টিলেশনে থাকা চারজনের মধ্যে দুজনের অবস্থা বর্তমানে কিছুটা স্বাভাবিক বলে জানিয়েছেন সেখানকার চিকিৎসক। তারা নিজেরাই শ্বাস নিতে পারছেন।
এছাড়াও, আরও কয়েকজন শিশুকে আজকে কেবিনে হস্তান্তরের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানানো হয়।