পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘হিন্দু চরমপন্থি মাত্র ২০–২৫ জনের দল কূটনৈতিক এলাকায় এত গভীরে প্রবেশ করতে পারবে কেন? এটা স্পষ্টভাবে কূটনৈতিক শিষ্টাচারের লঙ্ঘন। একজন বাংলাদেশি নাগরিক হত্যার ঘটনা কেন সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে, তা আমাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক। বাংলাদেশ এই ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।’
আরও পড়ুন:
তিনি আরও বলেন, ‘দূতাবাসের ভেতরে থাকা কর্মকর্তারা নিরাপত্তা শঙ্কা অনুভব করেছেন, যথেষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। আমরা পরিস্থিতি খারাপ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের সীমিত করার পদক্ষেপ নিতে পারি।’
এর আগে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, বিক্ষোভের কয়েক মিনিটের মধ্যে স্লোগান দিচ্ছিলেন যুবকদের সরিয়ে দিয়েছে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ এবং ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী বিদেশি দূতাবাসের নিরাপত্তা অগ্রাধিকার পায়।




