সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টের প্রবেশ মুখ। চিরচেনা যানজট নেই, ফাঁকা সড়ক- আর দু'পাশের দোকানপাট বন্ধ। শহরের রেস্তোঁরাগুলোর চিত্রও একই। খালি পড়ে আছে ৫ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট, গেস্ট হাউস।
প্রায় সাড়ে ৪ মাস ভালো ব্যবসার পর রমজানের শুরু থেকেই পর্যটক কম কক্সবাজারে। হোটেল-রেস্তোরা, পরিবহন খাতসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবসা-বাণিজ্যে ধীরগতি। অলস সময় কাটছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, বীচ বাইক চালক, ও ফটোগ্রাফারদের। খালি পড়ে থাকা সৈকত যেন জানান দিচ্ছে পর্যটন খাতে নীরবতার চিত্র।
পর্যটক না থাকায় বন্ধ রয়েছে হোটেল-মোটেল জোনের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এরই ফাঁকে ঈদের ছুটিতে ব্যাপক পর্যটক সমাগমের আশায় কিছু হোটেল-রেস্তোরাঁয় চলছে সংস্কার কাজ।
আবারও সমুদ্রের নোনাজলে উচ্ছ্বাস মেতে উঠবেন হাজারো পর্যটক, প্রাণ ফিরে পাবে সৈকত- এমন প্রত্যাশায় পর্যটন নগরী।