কে এম এ. মামুন খান চিশতী বলেন, ‘চক্রের নারী সদস্য গোলাপি বাদশাহ নামের এক ব্যক্তিকে বিরক্ত করছিল, তাই বাদশাহ সেই নারীকে আঘাত করে। এ ঘটনার পর চক্রের বাকি সদস্যরা বাদশাহকে ছুরি নিয়ে ধাওয়া করে। বিষয়টি দেখে ভিডিও করছিল তুহিন। চক্রের সদস্যরা ভিডিও করা দেখে ফেলায় তার ওপর হামলা করে তারা।’
এ ঘটনায় আজ আসামি মো. শাহ জালাল (৩২) ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও থানার চর মসলন্দ মোড়লপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া ফয়সাল হাসান (২৩) নামে আরেক আসামিকে রাতে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ নিয়ে মোট ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:
এর আগে শুক্রবার (৮ আগস্ট) রাতে হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি কেটু মিজান, তার স্ত্রী গোলাপি, স্বাধীন ও আল-আমিন নামে চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে গাজীপুর মহানগরীর ব্যস্ততম চান্দনা চৌরাস্তায় মসজিদ মার্কেটের সামনে প্রতিদিনের কাগজ পত্রিকার গাজীপুর প্রতিনিধি আসাদুজ্জামান তুহিনকে (৩৮) প্রকাশ্যে কুপিয়ে ও জবাই করে নৃশংসভাবে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।