বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, ক্লাস ও তদন্ত কার্যক্রম এক সঙ্গে চলার বিষয়ে একমত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এর আগে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েট ছাত্রদলের নেতাকর্মী ও বহিরাগতদের সাথে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। এতে আহত হন শতাধিক ব্যক্তি।
ওই রাতেই হামলাকারীদের পক্ষ নেয়ার অভিযোগ তুলে তৎকালীন উপাচার্যসহ কয়েক শিক্ষককে লাঞ্ছিত করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
এরপর শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অব্যাহতি দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এছাড়া শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িতদের বিচারের দাবিতে ৪ মে থেকে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করে শিক্ষক সমিতি। এরপর শিক্ষকরা আর ক্লাসে ফেরেননি।