আটককৃতরা হলেন- শ্রীপুর পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের লোহাগাছ গ্রামের শামছুল আলমের ছেলে জুনায়েদ আহাম্মেদ সাগর এবং কেওয়া পূর্বখণ্ড গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে মামুন।
আটককৃতরা জানান, জৈনাবাজার আদর্শ কারিগরি স্কুলের শিক্ষার্থী খায়রুল ইসলাম ও রানা মোল্লার পক্ষে পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন তারা।
নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এ কাজটি করতে রাজি হন এবং প্রত্যেকে পাঁচ হাজার টাকা পান। মঙ্গলবার এসএসসি পরীক্ষার অষ্টম দিনে ‘বিল্ডিং মেইনটেন্যান্স’ বিষয়ে পরীক্ষায় অংশ নিতে এসে তারা ধরা পড়েন।
শ্রীপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শাহনাজ পারভীন বলেন, ‘পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্র পরিদর্শনের সময় পরীক্ষার্থীদের আচরণ সন্দেহজনক মনে হয়। পরে আইডি কার্ড যাচাই করে দেখা যায়, তাদের সঙ্গে থাকা ছবির সঙ্গে আসল শিক্ষার্থীদের মিল নেই। জিজ্ঞাসাবাদে তারা প্রক্সি দেয়ার কথা স্বীকার করেন।’
এ বিষয়ে শ্রীপুর মডেল থানার ওসি জয়নাল আবেদীন মণ্ডল বলেন, ‘আটক দুজনকে থানায় নেয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’