ডিসি জসীম বলেন, ‘নিহত সোহাগ ও অভিযুক্তরা সবাই একই সঙ্গে ভাঙারির ব্যবসা করতেন। পারস্পরিক ব্যবসায়িক বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে। তবে শুধু ব্যবসা নয়, নিহত সোহাগের আগের কোনো কার্যক্রম কিংবা অন্য কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ, মোবাইল ভিডিও এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্য বিশ্লেষণ করে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শনাক্ত করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের ধরতে অভিযান চলছে।
এসময় রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’
প্রসঙ্গত, গত বুধবার সন্ধ্যায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে নিজ দোকান থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয় ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে। হত্যাকাণ্ডের সময় ইট, রড ও কংক্রিট দিয়ে তাকে উপর্যুপরি আঘাত করা হয় এবং শরীরের ওপর লাফিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।