এছাড়া তার জবানবন্দি থেকে আরও জানা যায়, মাঠ পর্যায়ে সরকারের পক্ষ থেকে এমন নির্দেশনা পাঠানো হয়েছিল তৎকালীন জেলা প্রশাসন, ডিসি, ইউএনও, এসিল্যান্ড, এসপিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে। গুম-বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিষয়গুলো দেখভাল করতেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকী।
এরইমধ্যে চৌধুরী মামুন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ট্রাইব্যুনালে বক্তব্য দিয়েছেন এবং তিনিসহ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় রাজসাক্ষী হয়েছেন।
এর আগে গেল বছরের সেপ্টেম্বরে গ্রেপ্তার হন সাবেক এ আইজিপি। এরপর নভেম্বরের দিকে জবানবন্দি দেন সিএমএম আদালতে। অক্টোবরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করলে তা মঞ্জুর করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।