আজ (রোববার, ২৭ জুলাই) সকালে নির্বাচন ভবনে ইসি সচিব আখতার আহমেদের কাছে আয় ব্যয়ের হিসাব জমা দিয়েছে দলটি। এতে আয়ের খাত হিসেবে দলটি সদস্যদের মাসিক চাঁদা, বই-পুস্তক বিক্রয়, ব্যাংক সুদ, এককালীন অনুদান উল্লেখ করেছে। আর ব্যয় হয়েছে ব্যক্তিগত সহযোগিতা, দুর্যোগকালীন সহযোগিতা,কর্মসূচি বাস্তবায়ন, লিফটলেট পোস্টার ছাপানোসহ বিভিন্ন কর্মসূচী উল্লেখ করেছে।
পরে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী বলেন, ‘পূর্বের নির্বাচন কমিশন প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা হারিয়েছিল। ফ্যাসিবাদের অস্ত্র হয়ে উঠে দিনের ভোট রাতে করেছিলো।’
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের প্রতি প্রত্যাশার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, কমিশন দায়িত্বশীল ভূমিকার মধ্য দিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করবে। এবং নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র প্রতিহত করবে ইসি। গণতন্ত্র ধ্বংস কারীরা নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করতে পারে জানিয়ে সরকারকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।