বৈঠক শেষে প্রেস সচিব জানান, আগামী সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরের মধ্যে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এছাড়া প্রয়োজন অনুযায়ী প্রশাসনে রদবদলও করা হবে।
তিনি আরও জানান, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অন্তর্বর্তী সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি রয়েছে।
শফিকুল আলম বলেন, ‘সভায় পুলিশ মহাপরিদর্শক জানিয়েছেন আগামী সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে নির্বাচন বিষয় প্রশিক্ষণ দেয়া হবে।’
প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ৬০ হাজার সেনা সদস্য নির্বাচনী ডিউটিতে থাকবে বলে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সভায় জানানো হয়েছে।
প্রশাসনে রদবদল নিয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে জানিয়ে আজাদ মজুমদার বলেন, ‘নির্বাচনের আগে প্রশাসনের রদবদল হবে। সব জায়গায় রদবদল হবে এমন সিদ্ধান্ত হয়নি। যেখানে যেখানে প্রয়োজন সেখানে রদবদল করা হবে।’
সভায় আরও ছিলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, মিলিটারি সেক্রেটারি ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পিএসও।