এর অংশ হিসেবে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর একটি অ্যাম্বুলেন্স ওসমান হাদিকে ঢামেক থেকে নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আগে গুলিবিদ্ধ হাদিকে ‘লাইফ সাপোর্টে’ রাখার কথা জানিয়ে তার অস্ত্রোপচার চলছিল বলে জানিয়েছিলেন পরিচালক। তার বুকে ও পায়েও আঘাত আছে। সম্ভবত রিকশা থেকে পড়ে যাওয়ার কারণে এসব আঘাত লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:
আসাদুজ্জামান জানান, পরিবারের সম্মতিতেই ওসমান হাদিকে এভারকেয়ারে নেওয়া হয়। পরিবার প্রথম দিকে সিএমএইচ হাসপাতালে নেওয়ার কথা বলেছিল। কিন্তু পরে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে এভারকেয়ারে নেওয়ার কথা বলে।
গুলিবিদ্ধ হওয়ার সময় শরিফ ওসমান হাদির পেছনের রিকশায় ছিলেন মো. রাফি। তিনি হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনার বর্ণনা দেন।
তিনি বলেন, ‘জুমার নামাজ শেষে আমরা হাইকোর্টের দিকে আসছিলাম। রিকশায় ছিলাম। বিজয়নগরে আসতেই একটা মোটরসাইকেলে করে দুজন এসে হাদি ভাইয়ের ওপর গুলি ছুড়ে পালিয়ে যায়। আমি ভাইয়ের পেছনের রিকশায় ছিলাম।’





