ইশরাক হোসেন বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী জুলাই অভ্যুত্থানের একক কৃতিত্ব নেয়ার একটা ইজম চালু করেছে, তাদের রুখে দিতে হবে। জুলাই অভ্যুত্থানে সামনে রেখে কেউ কেউ বিভিন্ন অপকর্ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পরেছে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে ইশরাক বলেন, ‘সংস্কার ও নির্বাচনের কথা থাকলেও গত এক বছরে দৃশ্যমান কোনো বিচার করতে পারেনি সরকার। এই সরকারের দৃশ্যমান কোনো বিচারের কর্মকাণ্ড আমরা এখনো দেখতে পাইনি।’
কেন একটা মাত্র ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে, পাঁচটি করা হয়নি- এই প্রশ্ন করেন তিনি।
বর্তমান সরকার তার চারপাশে স্বৈরাচার নিয়ে সরকারের মধ্যে কাজ করছে মন্তব্য করে বিএনপির তরুণ এ নেতা বলেন, ‘বর্তমান সরকারের চারপাশে বিগত আওয়ামী সরকারের দোসর বসে আছে। তাদের প্রতিহত করতে হবে।’
এ সময় জুলাই গণঅভ্যুত্থানে কবি নজরুল সরকারি কলেজের শহিদ চার শিক্ষার্থীর (ইকরাম হোসেন কাউসার, ওমর ফারুক, জিহাদ হোসেন এবং তৌহীদুল ইসলাম) স্মরণে শহিদ চত্বর করার ঘোষণা দেন ইশরাক।
কবি নজরুল কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক ইরফান আহমদ ফাহিমের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব নাজমুল হাসানের সঞ্চালনা অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হামিদুর রহমান হামিদ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি জহির উদ্দিন তুহিনসহ কলেজ ছাত্রদলের সাবেক ও বর্তমান নেতৃবৃন্দ।